গাউট বা গেটেবাত হাড়ের জয়েন্ট বা জোড়াগুলোর এক ধরনের প্রদাহজনিত রোগ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই (৯৫%) গাউট রোগের উৎপত্তির কারণ এখনো অজানা। রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে তা জয়েন্টে স্ফটিক (crystal) আকারে জমা হয়ে গাউট রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস গাউট থেকে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রোটিন জাতীয় খাবার ভেঙে পিউরিন এবং পাইরিমিডিন তৈরি হয়। এই পিউরিন ভেঙে ইউরিক এসিড তৈরি হয়। ইউরিক এসিড প্রস্রাবের সাথে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। কোন কারণে শরীরে অতিরিক্ত ইউরিক এসিড তৈরি হলে বা কিডনি দিয়ে প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যেতে না পারলে তার পরিমাণ রক্তে বেড়ে যায়।
দীর্ঘমেয়াদী সুস্বাস্থ্য রক্ষায় খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, ওজন কমানো, শরীর চর্চা এবং এলকোহল বা মদপানের অভ্যাস পরিত্যাগ বাঞ্ছনীয়।
লাল মাংস (গরু/খাসি/ভেড়া/মহিষ) (Red meat)
কলিজা, তিল্লী, গুর্দা ইত্যাদি (Organ meat)
চিনিযুক্ত কোমল পানীয়, জুস
এলকোহল, এনার্জি ড্রিংক
Important Note
Aimed at providing insights into various health issues
Not intended for treatment purposes